Fortune Poha Review - ফরচুন পোহা - Fortune thick poha 500 g. পোহা হল ভারতের সবচেয়ে পুষ্টিকর এবং সহজে তৈরি করা যায় সকালের জল-খাবারে। তাই পোহা একটি সুষম খাবার। এখন, ফরচুন আপনার জন্য সব থেকে ভালো এবং খাঁটি ছত্তিশগড় চালের তৈরি পোহা এনেছে। ফরচুন পোহা স্বাস্থ্য সম্মত ভাবে প্রক্রিয়া জাত এবং একটি প্রিমিয়াম মানের পণ্য। ফরচুন পোহা আপনার এবং আপনার প্রিয়জনদের স্বাস্থ্যের জন্য একটি নিখুঁত পছন্দের সুস্বাদু খাবার। পোহা হল খাদ্য-তালিকাগত ফাইবার এবং প্রোটিনের ভালো উৎস।
FORTUNE Thick Poha, Source of Fibre and Protein, 500g - Buy now
ফরচুন পোহার বর্ণনা:
পোহা হল কম্প্রেসড রাইস বা পিটানো চাল নামেও পরিচিত, নামটি সুপারিশ করে ফ্লেক্স ফ্ল্যাটেনিং ডিহিসড রাইস দ্বারা সম্পন্ন করা হয়ে থাকে। এগুলি হল অনমনীয়, মসৃণ স্বাদ যুক্ত, সাদা দানাগুলি যা নরম এবং জলে ভিজিয়ে রাখলে তাদের আকারের দ্বিগুণ পর্যন্ত ফুলে যেতে পারে। ফরচুন পোহা হল মোটা পোহা। এখন ফরচুন পোহা অনলাইনে কিনতে পাওয়া যায়।
ফরচুন পোহা বৈশিষ্ট্য:
- দৈনন্দিন রান্না সহজ করে তোলতে সাহায্য করে ফরচুন পোহা।
- উচ্চ মানের পণ্য হল ফরচুন পোহা।
- রান্না করার জন্য প্রস্তুত ফরচুন পোহা।
- ফরচুন পোহা হল একটি নিরামিষশী পণ্য।
ফরচুন পোহার সুবিধা:
- আপনার বাড়ির আরামে খাঁটি পোহা উপভোগ করতে চান তো ফরচুন পোহা ব্যবহার করুন।
- ফরচুন পোহার মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার এবং প্রোটিন।
- ফরচুন পোহা স্বাস্থ্য সম্মত ভাবে প্রক্রিয়া জাত এবং প্যাক করা হয়।
ফরচুন পোহার উপাদান:
রাইস ফ্লেক্স
ফরচুন পোহার প্যাকেজিং টাইপ:
থলি
ফরচুন পোহার পুষ্টিগত তথ্য:
- খাদ্য শক্তি
- কার্বোহাইড্রেট
- শর্করা
- প্রোটিন
- ফ্যাট
- ফাইবার
- সোডিয়াম
- ফসফরাস
- স্যাচুরেটেড ফ্যাট
- ট্রান্স ফ্যাট
- কোলেস্টেরল
প্রতি ১০০ গ্রাম ফরচুন পোহা পুষ্টি:
- খাদ্য শক্তি - ৩৬১.৩ কিলো ক্যালরি
- কার্বোহাইড্রেট - ৭৭.২ গ্রাম
- শর্করা - ০.৫ গ্রাম
- প্রোটিন - ৭.৪ গ্রাম
- ফ্যাট - ১.৬ গ্রাম
- ফাইবার - ৪.৩ গ্রাম
- সোডিয়াম - ০.৯ মিলিগ্রাম
- ফসফরাস - ১৬৯.৯ মিলিগ্রাম
- স্যাচুরেটেড ফ্যাট -০.৭ গ্রাম
- ট্রান্স ফ্যাট - ০.১ গ্রাম
- কোলেস্টেরল - ১.০ গ্রাম
ফরচুন পোহা উপকারিতা:
১. ফরচুন পোহা হজম শক্তি উন্নত করে:
ফরচুন পোহা খাওয়ার ফলে হজম শক্তি উন্নত হয়। কারণ ফরচুন প্রহার মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার। যা হজম শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।
২. ফরচুন পোহা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে:
ফরচুন পোহা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে কারণ ফরচুন প্রভার মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার যা হজম শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে এবং মল নরম করতে সহায়ক।
৩. ফরচুন পোহা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে:
ফরচুন পোহা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কম করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
৪. ফরচুন পোহা হার্টের জন্য উপকারী:
ফরচুন পোহা হার্টের জন্য উপকারী কারণ শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কম করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্র বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কম হয়।
ফরচুন পোহার ব্যবহার:
- প্রথমে ফরচুন পোহা ধুয়ে ফেলতে হবে এবং অতিরিক্ত জল বের করে দিতে হবে।
- একটি প্যানে তেল গরম করে সরিষা, হলুদ, কারি পাতা, চিনাবাদাম, কাঁচা মরিচ, টমেটো এবং ছোট ছোট করে কাটা পেঁয়াজ দিতে হবে। পেঁয়াজ স্বচ্ছ হওয়া পর্যন্ত ভাজতে হবে।
- তারপর প্যানে পোহা যোগ করতে হবে এবং ভাজতে হবে। স্বাদ মতো নুন দিয়ে ভালো করে মেশাতে হবে।
- তারপর ডালিম এবং ধনে পাতা দিয়ে সাজাতে হবে। গরম গরম পরিবেশন করে খেতে হবে।
ফরচুন পোহার অপকারিতা:
- ফরচুন পোহা রক্তের শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের ফরচুন পোহা অতি সামান্য পরিমাণে খাওয়া উচিত। কারণ পোহা হলো এক ধরনের ভাত থেকে তৈরি খাবার। আর ভাত রক্তের শর্করা মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- অতিরিক্ত মাত্রায় ফরচুন পোহা খাওয়ার ফলে অ্যাসিডিটি সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। ফলে পেট ফাঁপা পেট ব্যাথা, পেটের বিভিন্ন রকম সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
- ফরচুন পোহা অতিরিক্ত মাত্রায় খাওয়ার ফলে ওজন বৃদ্ধি হতে পারে।
দাবিত্যাগ:
সমস্ত তথ্যের যথার্থতা বজায় রাখার জন্য খুব ভালো প্রচেষ্টা করা হয়েছে। যাইহোক, প্রকৃত পণ্য প্যাকেজিং এবং উপকরণে আরও অন্য রকম তথ্য থাকতে পারে। শুধুমাত্র এখানে উপস্থাপিত তথ্যের উপর নির্ভর না করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আইনী দাবিত্যাগ:
প্রকৃত পণ্যের প্যাকেজিং এবং উপকরণগুলিতে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে যা দেখানো হয়েছে তার থেকে বেশি এবং ভিন্নতর তথ্য থাকতে পারে। আমরা সুপারিশ করি যে আপনি শুধুমাত্র এখানে উপস্থাপিত তথ্যের উপর নির্ভর করবেন না এবং পণ্য ব্যবহার করবার আগে আপনি সব সময় লেবেল, সতর্কতা এবং নির্দেশাবলী গুলো ভালো ভাবে পড়ে নেবেন।
উপসংহার:
আজকে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলটিতে জেনে নিলাম ফরচুন পোহা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। আশা করি আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলটি বুঝতে পেরেছেন। ভালো লাগলে শেয়ার করুন। কমেন্ট করুন। সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ।