Cashew Apple – কাজু ফল বা কাজু আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা।

Cashew Apple – কাজু আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। কাজু আপেল গাছ হল একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় উদ্ভিদ। এই গাছটি চিরহরিৎ বৃক্ষ। এটি দক্ষিণ আমেরিকার অ্যানাকার্ডিয়াম গোত্রের অধিবাসী। যেটা কাজুর বীজ ও কাজু আপেল আনুষাঙ্গিক ফল উৎপন্ন করে। কাজু গাছটি প্রায় ৪৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। কাজুর বীজকে সাধারণত একটি ন্যাক বাদাম বলা হয়। এটি নিজে নিজেই খাওয়া হয় এবং বিভিন্ন রকম খাবার বানাতে ব্যবহার করা হয়। যেমন- কাজু পনির প্রক্রিয়াজাত করা হয়। কাজু রান্নার কাজে ব্যবহার হলে কাজুর মধ্যে ট্রিগার নামক এক প্রকারে প্রোটিন পাওয়া যায়, যা কখনোই পরিবর্তন হয় না। আজকে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলটিতে জেনে নেব কাজু আপেল বা কাজু ফল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।

Cashew Apple - কাজু ফল বা কাজু আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা।

কাজু গাছের বর্ণনা:

কাজু গাছটি প্রায় ৪৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এটি চিরহরিৎ জাতীয় গাছ। কাজু গাছের পাতা গুলি সার্পিল ভাবে সাজানো থাকে। পাতাগুলো চওড়া হয় এবং উপবৃত্তকার হয়। কাজু আপেলের ফুলগুলি প্রথমে ছোট এবং ফ্যাকাশে সবুজ হয়। তারপরে আস্তে আস্তে লাল হয়ে যায় পাঁচটি সরু তীব্র পাপড়ি থাকে।

কাজু আপেলের বর্ণনা:

কাজু গাছের ফলটি আনুষঙ্গিক ফল হয়। অনেকে আবার কাজু আপেলকে বলে মিথ্যা ফল। কাজু আপেল ফলটির আকার ডিম্বাকৃতি বা নাশপাতির মত। কাজু ফলটা হলো একটা হাইপোকারপিয়াম। যেটা কাজু ফুলের পেডিসেল ও আধার থেকে বিকশিত হয়ে থাকে। কাজো আপেল মধ্য আমেরিকায় মারানন নামে পরিচিত। কাজু আপেল বা কাজু ফল হলুদ বা লাল রঙের হয়।

কাজু আপেলের ইংরেজি নাম কি?

কাজু আপেলের ইংরেজি নাম  Cashew Apple।

কাজু আপেলের বিজ্ঞান সম্মত নাম কি?

কাজু আপেলের বিজ্ঞান সম্মত নাম হল Anacardium Occidentale ।

এখন আমরা জেনে নেব কাজু আপেলের পুষ্টিমান সম্পর্কে।

কাজু আপেলের পুষ্টিগুণ:

  • খাদ্যশক্তি 
  • প্রোটিন 
  • কার্বোহাইড্রেট 
  • শর্করা 
  • মাড় 
  • ফাইবার 
  • ল্যাকটোজ 
  • ভিটামিন এ 
  • থায়ামিন 
  • নিয়াসিন 
  • রিবোফ্লাভিন 
  • ভিটামিন বি ৫ 
  • ভিটামিন বি ৬ 
  • ফোলেট 
  • ভিটামিন বি ১২ 
  • ভিটামিন সি 
  • ভিটামিন ই
  • ভিটামিন কে
  • ক্যালসিয়াম 
  • আয়রন 
  • ম্যাগনেসিয়াম 
  • ম্যাঙ্গানিজ
  • জিংক 
  • পটাশিয়াম 
  • সেলেনিয়াম 
  • সোডিয়াম 
  • কপার
  • ফ্যাট 
  • সম্পৃক্ত 
  • মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট 
  • পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট
  • জল

প্রতি ১০০ গ্রাম কাজু আপেলের পুষ্টিগুণ:

  • খাদ্যশক্তি – ৫৫৩ কিলো ক্যালোরি 
  • প্রোটিন – ১৮.২২ গ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট – ৩০.১৯ গ্রাম
  • শর্করা – ৫.৯১ গ্রাম
  • মাড় – ২৩.৪৯ গ্রাম
  • ফাইবার – ৩.৩ গ্রাম
  • ভিটামিন এ – ০.০ মাইক্রোগ্রাম 
  • থায়ামিন – ০.৪২৩ মিলিগ্রাম 
  • নিয়াসিন – ১.০৬২ মিলিগ্রাম 
  • রিবোফ্লাভিন – ০.০৫৮ মিলিগ্রাম 
  • ভিটামিন বি ৫ – ০.৮৬ মিলিগ্রাম 
  • ভিটামিন বি ৬ – ২৫ মাইক্রোগ্রাম
  • ফোলেট – ০.০ মাইক্রোগ্রাম
  • ভিটামিন বি ১২ – ০.০ মাইক্রোগ্রাম 
  • ভিটামিন সি – ০.৫ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন ই – ০.৯০ মিলিগ্রাম 
  • ভিটামিন কে – ৩৪.১ মাইক্রোগ্রাম 
  • ক্যালসিয়াম – ৩৭ মিলিগ্রাম
  • আয়রন – ৬.৬৮ মিলিগ্রাম
  • ম্যাগনেসিয়াম – ২৯২ মিলিগ্রাম 
  • ম্যাঙ্গানিজ – ১.৬৬ মিলিগ্রাম
  • জিংক – ৫.৭৮ মিলিগ্রাম
  • পটাশিয়াম – ৬৬০ মিলিগ্রাম
  • সেলেনিয়াম – ১৯.৯ মিলিগ্রাম
  • সোডিয়াম – ১২ মিলিগ্রাম
  • কপার – ২.২ মিলিগ্রাম
  • ফ্যাট – ৪৩.৮৫ গ্রাম
  • সম্পৃক্ত – ৭.৭৮৩ গ্রাম
  • মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট – ২৩.৭৯৭ গ্রাম
  • পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট – ৭.৮৪৫ গ্রাম
  • জল – ৫.২০ গ্রাম

এবার আমরা জেনে নেব কাজু আপেল বা কাজু ফলের উপকারিতা সম্পর্কে।

 কাজু আপেলের উপকারিতা:

১. কাজু আপেল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে:

কাজু আপেল হল একটি বড় ভিটামিনের উৎস। কাজু আপেল শরীরকে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়ক ওরো প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কারণ কাজু ফলের মধ্যে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। 

২. কাজু আপেল ক্যান্সার প্রতিরোধ করে:

কাজু আপেলের মধ্যে আছে প্রোঅ্যান্থোসায়ানিন নামক একটি উপাদান। এই উপাদানের মধ্যে আছে ফ্ল্যাভোনল। যেটা ক্যান্সারের কোষগুলি বৃদ্ধিতে বাঁধা সৃষ্টি করে। এছাড়াও কাজু ফল কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

৩. কাজু আপেল চোখ সুস্থ রাখে:

কাজুয়া আপেল চোখ সুস্থ রাখতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। কারণ কাজু আপেলের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে লুইটেন ও জেক্সানথিন নামক দুটি উপাদান। যা আমাদের চোখ সুস্থ রাখতে এবং চোখকে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। 

৪. কাজু আপেল হার্ট সুস্থ রাখে:

কাজু আপের আমাদের হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু যদিও কাজু আপেলের মধ্যে আছে বিপুল পরিমাণে ফ্যাট। তবে কাজু আপেলের মধ্যে যে ফ্যাটটা আছে সেটা সাধারণত আমাদের জন্য খারাপ নয়। এটি আরো ফ্যাটি এসিড তৈরি করতে সাহায্য করে, যা মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য এবং রক্ত জমাট বাঁধার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এছাড়াও, যখন কাজু প্রত্যেকদিন নিয়মিত পরিমানে নিয়ম করে খাওয়া হয়, তাহলে রক্তচাপ স্থিতিশীল থাকে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

৫. কাজু ফল ত্বক সুস্থ রাখে:

কাজু ফল ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে কারণ কাজু ফল বা কাজু আপেলের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি কোলাজেন তৈরি করতে সাহায্য করে। এছাড়াও এর মধ্যে আছে কপার। আর কপার একটি খনিজে উপাদান। যা কোলাজেন এবং ইলাস্টিনকে ভালো আকারে রাখতে সহায়ক। ত্বকে তরুন রাখতে প্রয়োজন হয় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার। আর কাজু আপেল বা কাজু ফল হল একটি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার।

৬. কাজু আপেল রক্তাল্পতা প্রতিরোধ করে:

কাজু আপেল রক্তাল্পতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কারণ কাজু আপেলের মধ্যে আছে বিপুল পরিমাণে আয়রন। আর আয়রন শরীরের সমস্ত জায়গায় অক্সিজেন পৌঁছাতে সাহায্য করে।  ইমিউন সিস্টেম ও এনজাইমগুলিকে আরো ভালো ভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। আয়রনের অভাবে অনেক ব্যক্তির শরীরে বিভিন্ন রকম সমস্যা হতে পারে। যেমন- রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া। আর কাজুর মধ্যে আছে বিপুল পরিমাণে আয়রন তাই কাজু খেলে এইরকম সমস্যা দূর করা সম্ভব আছে।

৭. কাজু ফল বা কাজু আপেল হজম শক্তি উন্নত করে:

কাজু ফল বা কাজু আপেল এর মধ্যে আছে ফাইবার। যা হজম শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।

৮. কাজু ফল বা কাজু আপেল হাড় মজবুত করে:

কাজু ফল বা কাজু আপেল আমাদের শরীরে হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। কারণ এর মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম। যা হাড় সুস্থ রাখতে এবং হারকে মজবুত করতে সাহায্য করে।

৯. কাজু ফল বা কাজু আপেল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে:

কাজু ফল বা কাজু আপেল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। কারণ এর এর মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার। যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

১০. কাজু ফল বা কাজু আপেল ওজন কমাতে সাহায্য করে:

যখন‌ আমরা পরিমাণ মতো ও নিয়মিত ভাবে কাজু ফল খাই, তখন তারা আমাদের হার্টের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। ফ্যাট তৈরি হওয়াতে বাঁধা সৃষ্টি করে। মা আমাদের শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। কাজু আপেলের মধ্যে আছে বিপুল পরিমাণে ফাইবার ও বিপুল পরিমাণে ক্যালোরি। যা ওজন কমানোর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যদি কেউ ওজন কমাতে চাই তাহলে কাজু আপেল গুলো পরিমিত ভাবে খাওয়া উচিত।

১১. কাজু আপেল আমাশয় উপশম করে:

কাজু আপেলের রস দীর্ঘস্থায়ী আমাশয় নিরাময় করতে সাহায্য করে। 

কাজু ফল খাওয়ার উপায়:

  • ফলের সালাদ তৈরি করার সময় কাজু ফল দেওয়া যেতে পারে।
  • আবার কাজু ফল ভালো ভাবে ধুয়ে সরাসরি খাওয়া যেতে পারে।
  • কাজু ফল জ্যাম, জেলি তৈরি করে খাওয়া যেতে পারে।
  • কাজু ফল জুস বানিয়েও খাওয়া যেতে পারে।

কাজু ফল সংরক্ষণ:

  • কাজু ফল বা কাজু আপেল বাজার থেকে আনার পর ফ্রিজে প্লাস্টিকের মধ্যে ভরে রাখতে পারেন।
  •  ঘরে ঠান্ডা জায়গায় কাজু আপেল রেখে তিন চার দিন পর্যন্ত খাওয়া যেতে পারে।

 কাজু আপেল বা কাজু ফল খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে এবার আমরা জেনে নেব।

 কাজু আপেলের অপকারিতা:

  •  অতিরিক্ত মাত্রায় যদি কাজু আপেল খাওয়া হয় তাহলে ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।
  •  যেসব ব্যক্তিদের মাইগ্রেনের সমস্যা আছে তাদের কাজু আপেল বা কাজু ফল খাওয়া উচিত নয়।
  •  আবার কোন কোন ব্যক্তির কাজু আপেল বা কাজু ফলে অ্যালার্জি সৃষ্টি হতে পারে। অ্যালার্জির লক্ষণ হল- চুলকানি, মুখ ফুলে যাওয়ার, ত্বক ফুলে যাওয়া, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি।
  •  কাজু আপেল বা কাজু ফল খাওয়ার সময় সাবধানে খেতে হবে যদি ওই ফলের বৃন্তর আঠা লেগে যায় তাহলে ঘা সৃষ্টি হতে পারে।
  •  অতিরিক্ত মাত্রায় কাজু আপেল খাওয়ার ফলে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে।
  •  অতিরিক্ত মাত্রায় কাজু ফল খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিসের রোগীদের ডায়াবেটিস বৃদ্ধি পেতে পারে।
  •  অতিরিক্ত মাত্রায় কাজু আপেল খাওয়ার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।

কাজু ফল বা কাজু আপেল সম্পর্কে অন্যান্য কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর:

কাজু আপেলের স্বাদ কেমন?

কাজু আপেলের স্বাদ হলো বাদামের মত।

কাজু আপেল কি জন্য ভালো?

কাজু আপেল হল আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাসের খুব ভালো উৎস।

কাজু আপেল কোথায় জন্মায়?

কাজু আপেল বিশ্বের দৃশ্য মন্ডলীয় অঞ্চলগুলিতে জন্মায়। যেমন- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, পূর্ব আফ্রিকা, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ইত্যাদি জায়গায় কাজু আপেল জন্মায়।

কাজু আপেল কি খাওয়া যায়?

হ্যাঁ, কাজু আপেল খাওয়া যায়। পূর্ব আফ্রিকায় সাধারণত কাজু ফল গাছ থেকে পেড়ে সঙ্গে সঙ্গেই খাওয়া হয়।

কাজু আপেল কি সত্যিকারের ফল?

কাজু আপেল হল একটি আনুষঙ্গিক ফল। প্রকৃত ফলের চেয়ে প্রায় তিনগুণ বড় হয়ে থাকে কাজু ফল। কাজু ফল লাল বা হলুদ রঙের হয়। প্রকৃত ফলের সাধারণত দুটি শাঁস থাকে।

প্রতিদিন কয়টি কাজু ফল খাওয়া যেতে পারে?

প্রতিদিন সাধারণত ১০ থেকে ১৫ টি কাজু ফল খাওয়া যেতে পারে।

ডায়াবেটিসের রোগীরা কি কাজু ফল খেতে পারেন?

ডায়াবেটিসের রোগীরা খুব সীমিত পরিমানে কাজু ফল খেতে পারেন। কারণ কাজু ফলের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স হলে ২৫।

ভারতের কাজু আপেল কোথায় জন্মায়?

ভারতে কাজু আপেল প্রধানত চাষ করা হয় উপদ্বীপ এলাকায়। ভারতবর্ষের পশ্চিম উপকূল বরাবর কেরল, কর্ণাটক, গোয়া, মহারাষ্ট্রে, মহারাষ্ট্রে, দেশের পূর্ব উপকূল বরাবর তামিলনাড়ু, অন্ধপ্রদেশ, উড়িষ্যা এবং পশ্চিমবঙ্গেও জন্মায়।

কাজু ফল উষ্ণ নাকি শীতল?

কাজু ফল উষ্ণ বা গরম।

কাজু আপেল কোথায় ব্যবহার করা হয়?

কাজু আপেল সাধারণত জ্যাম, জেলিতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

কাজু ফল এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি?

কাজু ফলের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হল কোন কোন ব্যক্তির ফোলা ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য, জয়েন্ট ফুলে যাওয়া, ওজন বৃদ্ধি ইত্যাদি সমস্ত রকম সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।

এক কেজি কাজুর দাম কত?

ভারতে এক কেজি কাজুর দাম হলো ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা।

উপসংহার:

আজকে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলটিতে জেনে নিলাম কাজু আপেল বা কাজু ফল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। এছাড়াও জেনে নিলাম কাজু আপেলের গাছ কেমন হয়, কাজু আপেল কেমন হয়, কাজু আপেলের বিজ্ঞান সম্মত নাম ইত্যাদি সমস্ত রকম বিষয় জেনে নিলাম। আশা করি আপনাদের কাছে আমাদের এই আর্টিকেলটি বোধগম হয়েছে। যদি ভালো লাগে তো বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন। কমেন্ট করুন। আমাদের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *